ব্রিটেনে কংগ্রেসের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ করা হলো isi এর আতঙ্কবাদীদের। ভারত সরকারের তৎপরতায় ব্রিটেন পুলিশ নিল পদক্ষেপ।
যদি বাইরের থেকে কোনো ভাইরাস দেহের ভেতরে প্রবেশ করার চেষ্টা করে তাহলে সেটাকে প্রতিরোধ করা তেমন কোনো বড়ো ব্যাপার নয়। কিন্তু যদি দেহের ভেতরেই ক্যান্সারের মতো ব্যাধি থাকে তাহলে সেটার প্রতিরোধ করা খুব শক্ত ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। আর এই ঘটনায় ঘটছে ভারতের সাথে। স্বাধীনতার পর থেকে যে কংগ্রেস পার্টি ভারতে এত বছর ধরে শাসন করেছে তারাই ভারতের জন্য ক্যান্সারের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আপনাদের জানিয়ে দি, ব্রিটেনে কংগ্রেস পার্টি ও কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর দেশদ্রোহী গতিবিধি দেখা গেছে। যেখানে কংগ্রেস ওভারসিজ কার্যক্রমে আতঙ্কবাদীদের আমন্ত্রিত করা হয়েছিল ভারতের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার জন্য। ভারত সরকারের অভিযোগের পর ব্রিটেন পুলিশ আতঙ্কবাদীদের হেফাজতে নেয়। জানিয়ে দি, ISI জিহাদিদের শিখদের ছদ্মবেশে বিদেশে ভারতবিরোধী কার্যক্রম করায়।
খালিস্থানের যতজন সন্ত্রাবাদী আছে প্রত্যেকেই এক একটা জিহাদি যারা শিখের ছদ্মবেশে ভারতকে টুকরো টুকরো করার পরিকল্পনা চালায়। আর কংগ্রেস এই আতঙ্কবাদীদের নিজেরদের কার্যক্রমে আমন্ত্রণ করেছিল যেখানে ভারত বিরোধী গতিবিধি করার প্রস্তুতি নেওয়ার কথা ছিল। আসলে কংগ্রেস মোদী সরকারকে চাপে ফেলতে ও ভারতকে আরো একবার টুকরো করতে খালিস্থান আতঙ্কিদের উৎসাহ প্রদানে নেমে পড়েছে আর এই কারণে কিছুদিন আগে কংগ্রেস নবজোৎ সিং সিদ্ধুকে পাকিস্থান পাঠিয়েছিল। এখন আবার ব্রিটেন নিজের কার্যক্রমে কংগ্রেস খালিস্থান আতঙ্কিদের আমন্ত্রিত করেছিল।
উদেশ্য ছিল ভারতের বিরুদ্ধে জোরদার ষড়যন্ত্র করা, খালিস্থান আতঙ্কিদের আরো সক্রিয় করা ও ভারত বিরোধী গতিবিধি চালানো। যেহেতু মোদী সরকার এখন দেশের সুরক্ষা নিয়ে খুবই তৎপর তাই সাথে সাথে ভারত সরকার ব্রিটেনকে এই ব্যাপারে অভিযোগ জানায়। যারপর ব্রিটেন পুলিশ সন্ত্রাসীদের হেফাজতে নেয়। যখন ব্রিটেন পুলিশ এই আতঙ্কি সন্ত্রাসবাদীদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে যাচ্ছিল তখন এরা ‘কংগ্রেস পার্টি জিন্দাবাদ, হিন্দুস্থান মুর্দাবাদ’ বলে শ্লোগান দেয়। অর্থাৎ কংগ্রেস পার্টি যে সরাসরি ভারতকে ভাঙার জন্য ও ভারতে সন্ত্রাসবাদী গতিবিধি চালানোর জন্য কাজ করছে তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই।
এখন এটা আমাদের সৌভাগ্য যে মোদী সরকারের মতো একটা মজবুত সরকার কেন্দ্রে থাকায় কড়াভাবে বিষয়গুলির উপর নজর রেখে ভারতীয়দের সুরক্ষা সুনিশ্চিত করছে। প্রসঙ্গত , কংগ্রেস সেই পারি যারা ক্ষমতার লোভে ধর্মের জিন্নার সাথে মিলে নামে ভারত মাতাকে ভারত,পাকিস্থান এই দু ভাগে ভাগ করেছিল। শুধু এই নয় এর পরেও চুক্তি করে কাশ্মীরের কিছু অংশ পাকিস্থানকে দিয়ে দেয় যে এখন পাক অধিকৃত কাশ্মীর নামে পরিচিত। আর কিছু অংশ চীনকে দান করে যা অক্সাই চীন নামে পরিচিত। আপনাদের জানিয়ে দি ব্রিটেনে কংগ্রেসের কার্যক্রমে আতঙ্কবাদীদের ডাকা হয়েছিল এই বিষয়ে মুখে লাগাম লাগিয়েছে দেশের দালাল মিডিয়া।
Anandabazar
খালিস্থানের যতজন সন্ত্রাবাদী আছে প্রত্যেকেই এক একটা জিহাদি যারা শিখের ছদ্মবেশে ভারতকে টুকরো টুকরো করার পরিকল্পনা চালায়। আর কংগ্রেস এই আতঙ্কবাদীদের নিজেরদের কার্যক্রমে আমন্ত্রণ করেছিল যেখানে ভারত বিরোধী গতিবিধি করার প্রস্তুতি নেওয়ার কথা ছিল। আসলে কংগ্রেস মোদী সরকারকে চাপে ফেলতে ও ভারতকে আরো একবার টুকরো করতে খালিস্থান আতঙ্কিদের উৎসাহ প্রদানে নেমে পড়েছে আর এই কারণে কিছুদিন আগে কংগ্রেস নবজোৎ সিং সিদ্ধুকে পাকিস্থান পাঠিয়েছিল। এখন আবার ব্রিটেন নিজের কার্যক্রমে কংগ্রেস খালিস্থান আতঙ্কিদের আমন্ত্রিত করেছিল।
ABSOLUTE SHOCKER!!!— Priti Gandhi (@MrsGandhi) August 26, 2018
At the Indian Overseas Congress meeting in London, anti-India, pro-Khalistani protesters are participating in the event. @RahulGandhi you owe a serious explanation for this dangerous, anti-national narrative being created against India. #RahulGandhiInLondon pic.twitter.com/Te70fQrq8f
উদেশ্য ছিল ভারতের বিরুদ্ধে জোরদার ষড়যন্ত্র করা, খালিস্থান আতঙ্কিদের আরো সক্রিয় করা ও ভারত বিরোধী গতিবিধি চালানো। যেহেতু মোদী সরকার এখন দেশের সুরক্ষা নিয়ে খুবই তৎপর তাই সাথে সাথে ভারত সরকার ব্রিটেনকে এই ব্যাপারে অভিযোগ জানায়। যারপর ব্রিটেন পুলিশ সন্ত্রাসীদের হেফাজতে নেয়। যখন ব্রিটেন পুলিশ এই আতঙ্কি সন্ত্রাসবাদীদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে যাচ্ছিল তখন এরা ‘কংগ্রেস পার্টি জিন্দাবাদ, হিন্দুস্থান মুর্দাবাদ’ বলে শ্লোগান দেয়। অর্থাৎ কংগ্রেস পার্টি যে সরাসরি ভারতকে ভাঙার জন্য ও ভারতে সন্ত্রাসবাদী গতিবিধি চালানোর জন্য কাজ করছে তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই।
এখন এটা আমাদের সৌভাগ্য যে মোদী সরকারের মতো একটা মজবুত সরকার কেন্দ্রে থাকায় কড়াভাবে বিষয়গুলির উপর নজর রেখে ভারতীয়দের সুরক্ষা সুনিশ্চিত করছে। প্রসঙ্গত , কংগ্রেস সেই পারি যারা ক্ষমতার লোভে ধর্মের জিন্নার সাথে মিলে নামে ভারত মাতাকে ভারত,পাকিস্থান এই দু ভাগে ভাগ করেছিল। শুধু এই নয় এর পরেও চুক্তি করে কাশ্মীরের কিছু অংশ পাকিস্থানকে দিয়ে দেয় যে এখন পাক অধিকৃত কাশ্মীর নামে পরিচিত। আর কিছু অংশ চীনকে দান করে যা অক্সাই চীন নামে পরিচিত। আপনাদের জানিয়ে দি ব্রিটেনে কংগ্রেসের কার্যক্রমে আতঙ্কবাদীদের ডাকা হয়েছিল এই বিষয়ে মুখে লাগাম লাগিয়েছে দেশের দালাল মিডিয়া।
Anandabazar
Comments
Post a Comment